The Ultimate Guide To গাজা
The Ultimate Guide To গাজা
Blog Article
২০১১ সালে ট্রাম্প, ২০১২ নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিষয়ে বিবেচনা করেন।[৮৯][৯০] মে ২০১১-তে তিনি ঘোষণা করেন যে তিনি প্রার্থী হবেন না।[৮৯] এবং ফেব্রুয়ারি ২০১২-তে মিট রোমনিকে সমর্থন দেন। তখন ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আকাঙ্ক্ষা সাধারণত গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয়নি।[৯১][৯২]
ট্রাম্পের সাতজন নাতি-নাতনি রয়েছে। যার মধ্যে পাঁচ জন হলো তার পুত্র ডোনাল্ড জুনিয়রের (কাই ম্যাডিসন, ডোনাল্ড জন ৩য়, ট্রিস্টান মিলস, স্পেন্সার ফ্রেডেরিক এবং ক্লো সোফিয়া)[৩৩৯][৩৪০][৩৪১] এবং বাকি দু'জন হলো তার কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পের (অ্যারাবেলা রোজ এবং জোসেফ ফ্রেডেরিক)।[৩৪২][৩৪৩]
মাদকাসক্তির কারণে ফ্রেড ট্রাম্পের মৃত্যু হয় ৪৩ বছর বয়সে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, এই কারণেই সারাজীবন মদ এবং সিগারেট এড়িয়ে চলেছেন তিনি (ডোনাল্ড ট্রাম্প)।
আরও তথ্যের জন্য দেখুন: দ্বিতীয় ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপ
অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন ৩০০ বিমানযাত্রী
অন্যদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প, মেয়ে ইভাঙ্কা, ছেলে এরিক ট্রাম্পসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন শপথ অনুষ্ঠানে।
ছবির ক্যাপশান, ট্রাম্পের শপথ নেওয়ার ছবি
ডেমোক্র্যাটিক (২০০১-০৯;[১] ১৯৮৭ পর্যন্ত[২])
মূলত, ফিলিস্তিন বাইডেনের চার বছরের শাসনামলে অর্থনীতিতে বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কর্মসংস্থানের সংকট সৃষ্টির পাশাপাশি অব্যাহত মূল্যস্ফীতির কারণে পড়ে গেছে জীবনযাত্রার মান। অন্যদিকে, বাইডেনের মধ্যপ্রাচ্য নীতি ও অভ্যন্তরীণ কিছু নীতির কারণেও সেখানকার মুসলমান নাগরিকরা আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন ডেমোক্র্যাটদের প্রতি। বাইডেন প্রশাসনের বিগত দিনের ভুলগুলোর খেসারতই কমলাকে দিতে হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
তবে ওই ঘটনার দিনে তার কর্মকাণ্ড এখনও দুটো ফৌজদারি মামলার বিবেচনাধীন।
এখানেই একটি পোস্টারে লেখা, 'আপনারা কি ম্যাডাম প্রেসিডেন্ট চান, নাকি ম্যাডম্যান প্রেসিডেন্ট চান?'
আরটিভি খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
Trump’s assaults on copyright’s economic system and threats to make it the 51st point out have infuriated Canadians, who are canceling journeys to your U.S. in চাকরির খবর massive quantities
ছবির ক্যাপশান, কানাডায় ২০১৮ সালে আয়োজিত জি সেভেন শীর্ষ সম্মেলনে তৎকালীন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছেন। তাদের ঘিরে আছেন যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে এবং তৎকালীন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টনসহ বিশ্ব নেতারা।